সাতক্ষীরা-৪ আসনের সাংসদ এইচ এম গোলাম রেজার শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ কেন আদালতে উপস্থাপনের নির্দেশ দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার সনদ উপস্থাপনে ব্যর্থ হলে তাঁর সদস্য পদ বাতিলেরও কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, আদালত তাও জানতে চেয়েছেন।
চার সপ্তাহের মধ্যে প্রধান নির্বাচন কমিশনার, নির্বাচন কমিশন সচিব, যশোর শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানসহ ছয়জনকে এই রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
আজ সোমবার বিচারপতি মামনুন রহমান ও সৈয়দা আফসার জাহান সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এক রিট আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এই রুল জারি করেন।
নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টি-সমর্থিত মহাজোট প্রার্থী গোলাম রেজা মনোনয়নপত্রে শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে মিথ্যা তথ্য দিয়েছেন, এমন অভিযোগে স্থানীয় গাবুরা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জি এম শফিউল আজম রিট আবেদন করেন। রিটে গোলাম রেজার সংসদের সদস্য পদ বাতিলেরও আবেদন করা হয়।
রিট আবেদনকারীর কৌসুঁলি কাজী আকতার হামিদ প্রথম আলোকে বলেন, নির্বাচনের হলফনামায় গোলাম রেজা মিথ্যা তথ্য দিয়েছেন। তিনি অষ্টম শ্রেণী পাস। কিন্তু হলফনামায় তিনি উচ্চমাধ্যমিক পাস করেছেন এবং সনদ হারিয়ে যাওয়ায় তা উপস্থাপন করা যায়নি বলে হলফনামায় উল্লেখ করেন।
আদালত ওই উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার সনদ উপস্থাপনের কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না এবং তা উপস্থাপনে ব্যর্থ হলে সদস্য পদ বাতিলের কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন।
প্রথম আলো নিজস্ব প্রতিবেদক
তারিখ: ১৬-০৮-২০১০
বাঙাল দেশে সনদপত্র যোগাড় করতে একটা সাংসদএর কয় মিনিট লাগব?
কিন্তু কথা এইটা না কথা হইলো যারা আমাগো আইন বানায় তারা যদি নুন্যতম শিক্ষিত না হয় তাইলে আমরা আর বড় পাশ দিয়া কি করুম? কম পাশ দিয়া যদি সাংসদ হইয়া কোটি কোটি টাকার মালিক হওয়া যায়, ক্ষমতা দুই ঠেন্গের মাঝখান দিয়া দৌড়াদৌড়ি করে. আর বড় পাশ দিয়া আমরা খালি ব্লগাইতে থাকুম। আসলেই দুনিয়াটা লারেলাপ্পা...................
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment