চিকিৎসক তাঁর রোগীকে হার্টের পরীক্ষা করাতে দিয়েছেন প্রায় গোটা পাঁচেক। রোগী সব পরীক্ষা সেরে রিপোর্ট নিয়ে এল চিকিৎসকের সঙ্গে দেখা করতে। চিকিৎসক রিপোর্ট দেখে বললেন, ‘নিশ্চিন্ত থাকুন, আপনি যত দিন বাঁচবেন, আপনার হার্ট তত দিন ঠিকঠাক কাজ করে যাবে।’
প্রথম বন্ধু: তোর বউ শেষ পর্যন্ত ড্রাইভারের সঙ্গে চলে গেল? ভাবতেই খারাপ লাগছে!
দ্বিতীয় বন্ধু: আরে তাতে কী? বিপদের কথা ভেবে আমি আগেভাগেই ড্রাইভারের কাছ থেকে গাড়ি চালানোটা শিখে রেখেছি।
প্রথম বন্ধু: পা খোঁড়া কুকুরকে কী বলে ডাকা যায়?
দ্বিতীয় বন্ধু: যা খুশি ডাক, তাতে কিছু যায়-আসে না, ডাক শুনে ও তো আর চার পায়ে দৌড়ে চলে আসবে না।
# উকিল: গাড়িটা যখন অ্যাকসিডেন্ট করল, তখন আপনি কত দূরে ছিলেন?
সাক্ষী: ৩০ ফুট ১১ ইঞ্চি দূরে ছিলাম।
উকিল: এত নিখুঁত মাপ বলছেন কী করে?
সাক্ষী: জানতাম, কোনো একটা বেকুব আমাকে এই প্রশ্নটা করবেই।
# পুলিশ সার্জেন্ট: আপনাদের গাড়ির কোনো হেডলাইট নেই, দুই পাশের আয়না ভাঙা, হর্ন নেই, জানালার কাচ ভাঙা, ব্যাকলাইট নষ্ট, ব্রেক ধরে না, আপনারা কেউই সিটবেল্ট বাঁধেননি, তার পরও এত জোরে গাড়ি চালাচ্ছেন... বিষয়টা কী?
ড্রাইভার: স্যার, আমার কোনো দোষ নেই, সব দোষ এই ব্যাটার। ওরে আমি আগেই কইছিলাম, এই ভাঙাচোরা গাড়ি চুরি করার কোনো দরকার নেই।
# বাড়ির মালিক: তোমাকে যে নাইটগার্ডের চাকরি দেব, তোমার যোগ্যতাটা কী, শুনি?
নাইটগার্ড: আমি, স্যার, সামান্য গোলমালেই জেগে উঠি।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment