শহিদ ভায়া নিয়া লেখতে লেখতে পাবলিকরে এট্টু বিলা বানাইয়া ফালাইসি। নিজের কাসে মনে হইতাসে কেমুন জানি একটু টাইপড্ হইয়া যাইতাসে। তাই শুরু করলাম গাজি মামা সিরিজ। কিন্তু এরমধ্য শহিদ ভায়া'র কিসু পার্ট আসে। কারণ হেরা আবার জিগরি দোস্ত। আশাকরি গাজি মামা আপনাগো বেয়াফক বিনোদন দিবো।
আমাগো গাজি মামা দেখতে ছোটোখাট গোলগাল নাদুস-নুদুস। মানুষটা বেয়াফক আমুদে আর হাসি-খুশি। গাজি মামা হইলো আমাগো ডিসটিং গ্রুপের পাবলিক রিলেশন অফিসার। গুরা হউক আর বুড়া হউক লগে লগে ফেরেন্ড বানাইতে গাজি মামা'র বিকল্প নাই। কুনু মাইয়ার নিউজ লাগলে গাজি মামা লগে লগে ডেটা বেইজ ফাইল খুইল্যা চউদ্দ্যা গুস্টির কুষ্টি জানাই দিবো।
এহেন গাজি মামা'র পেরেম আসিলো পাশের বাড়ির রোজি মামি'র লগে। রোজি মামি খুব সুন্দর আসিলো। আসলে গাজি মামা গেসিলো আমার প্রস্তাব লইয়া উল্টা মামা'র লোগে মামি ফিট হইয়া গেসে। সে আরেক কাহিনী। পরে টাইম বুইজ্জা কমু। যদিও পরে আমি রোজি মামি'র ভাই হইয়া গেসিলাম (ট্রাজেডি আর কারে কয়!)। তো একদিন রোজি মামি'র লগে মামা'র হেভি কিচাইন লাগসে। মামি সালিশ ডাকলো এক রেস্টুরেন্টে। ভালা খানা-দানার আশায় আমরা নাদানরা হাজির। ঐ সালিশে আছিলো বিশিষ্ট চিন্তাবিদ মামুন হুজুর (হুজুরের বর্ণনা দিতে গেলে আরো ৩/৪ বার পুস্টাইতে হইবো), বিশিষ্ট আলেম লতা ফরমান (এর চাইতে বড় জালেম আর নাই), বিশিষ্ট সমাজবিদ পুংটা পারভেজ (যার পুংটামির জ্বালায় কত মানুষ কত রাইতে ভাত না খাইয়া আছিলো), চান্দি মানিক (হে খবর ছাড়া গন্ধ শুইক্যা চইল্যা আসছিলো), বিশিষ্ট শহিদ ভায়া আর আমি। উভয় পার্টি বেয়াফক খানা'র অর্ডার দিলো যাতে রায় পখখে যায়। রোজি মামি কইলো: আপনাগো মামা আমারে আগের মতো সময় দেয় না। মনে লয় অন্য কারো লগে ইটিশ পিটিশ করতাসে। গাজি মামা জবাব দিলো: কসম আল্লাহ আমি কারো লগে ইটিশ-পিটিশ করতাসিনা। একটা নতুন টিউশনি করতাসি তাই হেরে আগের মতো টাইম পারিনা। তাছাড়া ওরা ঘর বদলাইছে বইল্যা আগের মতো দেখা হয় না। শুরু হইয়া গেলো ফাইট। এর মইদ্দে আমরা খাবার সাবাড় করতেসি। খাবার খাওয়ার পর আমরা বিশিষ্ট জন ডিসিশন দিলাম: আসলে দুইজনের মাঝে কুনু প্রবলেম নাই। এরমধধে থার্ড পার্টির হাত আসে। এই থার্ড পার্টি হইলো শহিদ ভায়া। কারণ গাজি মামা আর শহিদ ভায়া জিগরি দোস্ত হইলে কি হইবো, দুইজনের মইদ্দে কষাকষি আছে। শহিদ ভায়া, রোজি মামি'র লগে মশকারি করসে আর মামি ওইটা সিরিয়াসলি নিসে। বেচারা শহিদ ভায়া। ঐদিনের খাবারের বিল দিতে হইসে। কিন্তু বিচারের রায় মামিরে খুশি করতে পারে নাই।
পরে অবশ্য গাজি মামা'র আট বছরের পেরেম ভাইংগা গেসে। মামা বেকার আছিলো বইল্যা মামি'র বিয়া হইসে এক উকিলের লগে। উকিল কালা কোট পড়ে তাই আমরা ডাকি কুকিল। আর গাজি মামারে দেখলে কুউ কুউ করি। একটা গানও বান্দসি তারে লইয়া "আমার বউ কাড়িয়া নিলো রে মরার উকিলে....... আমায় উদাসী বানাইয়া গেলো রে মরার উকিলে"
ফাইনাল ট্রাজেডি: একদিন রোজি মামির লগে রাস্তায় দেখা। লগে হের ১ বছরের পুলা। গাজি মামাও আছিলো। রোজি মামি কইলো: বাবু, তুমার মামাদের দেখো। গাজি মামা আমারে ফিসফিসাইয়া কইলো: হায় সেলুকাস্! বাবা কেনো মামা???
অফ টপিক: গাজি মামা এখন বহুত ভালা চাকরি করে। কিন্তু, চান্দে, বাদলে অহনও রোজি রোজি কইয়া চিক্কুর মারে।
আমাগো গাজি মামা দেখতে ছোটোখাট গোলগাল নাদুস-নুদুস। মানুষটা বেয়াফক আমুদে আর হাসি-খুশি। গাজি মামা হইলো আমাগো ডিসটিং গ্রুপের পাবলিক রিলেশন অফিসার। গুরা হউক আর বুড়া হউক লগে লগে ফেরেন্ড বানাইতে গাজি মামা'র বিকল্প নাই। কুনু মাইয়ার নিউজ লাগলে গাজি মামা লগে লগে ডেটা বেইজ ফাইল খুইল্যা চউদ্দ্যা গুস্টির কুষ্টি জানাই দিবো।
এহেন গাজি মামা'র পেরেম আসিলো পাশের বাড়ির রোজি মামি'র লগে। রোজি মামি খুব সুন্দর আসিলো। আসলে গাজি মামা গেসিলো আমার প্রস্তাব লইয়া উল্টা মামা'র লোগে মামি ফিট হইয়া গেসে। সে আরেক কাহিনী। পরে টাইম বুইজ্জা কমু। যদিও পরে আমি রোজি মামি'র ভাই হইয়া গেসিলাম (ট্রাজেডি আর কারে কয়!)। তো একদিন রোজি মামি'র লগে মামা'র হেভি কিচাইন লাগসে। মামি সালিশ ডাকলো এক রেস্টুরেন্টে। ভালা খানা-দানার আশায় আমরা নাদানরা হাজির। ঐ সালিশে আছিলো বিশিষ্ট চিন্তাবিদ মামুন হুজুর (হুজুরের বর্ণনা দিতে গেলে আরো ৩/৪ বার পুস্টাইতে হইবো), বিশিষ্ট আলেম লতা ফরমান (এর চাইতে বড় জালেম আর নাই), বিশিষ্ট সমাজবিদ পুংটা পারভেজ (যার পুংটামির জ্বালায় কত মানুষ কত রাইতে ভাত না খাইয়া আছিলো), চান্দি মানিক (হে খবর ছাড়া গন্ধ শুইক্যা চইল্যা আসছিলো), বিশিষ্ট শহিদ ভায়া আর আমি। উভয় পার্টি বেয়াফক খানা'র অর্ডার দিলো যাতে রায় পখখে যায়। রোজি মামি কইলো: আপনাগো মামা আমারে আগের মতো সময় দেয় না। মনে লয় অন্য কারো লগে ইটিশ পিটিশ করতাসে। গাজি মামা জবাব দিলো: কসম আল্লাহ আমি কারো লগে ইটিশ-পিটিশ করতাসিনা। একটা নতুন টিউশনি করতাসি তাই হেরে আগের মতো টাইম পারিনা। তাছাড়া ওরা ঘর বদলাইছে বইল্যা আগের মতো দেখা হয় না। শুরু হইয়া গেলো ফাইট। এর মইদ্দে আমরা খাবার সাবাড় করতেসি। খাবার খাওয়ার পর আমরা বিশিষ্ট জন ডিসিশন দিলাম: আসলে দুইজনের মাঝে কুনু প্রবলেম নাই। এরমধধে থার্ড পার্টির হাত আসে। এই থার্ড পার্টি হইলো শহিদ ভায়া। কারণ গাজি মামা আর শহিদ ভায়া জিগরি দোস্ত হইলে কি হইবো, দুইজনের মইদ্দে কষাকষি আছে। শহিদ ভায়া, রোজি মামি'র লগে মশকারি করসে আর মামি ওইটা সিরিয়াসলি নিসে। বেচারা শহিদ ভায়া। ঐদিনের খাবারের বিল দিতে হইসে। কিন্তু বিচারের রায় মামিরে খুশি করতে পারে নাই।
পরে অবশ্য গাজি মামা'র আট বছরের পেরেম ভাইংগা গেসে। মামা বেকার আছিলো বইল্যা মামি'র বিয়া হইসে এক উকিলের লগে। উকিল কালা কোট পড়ে তাই আমরা ডাকি কুকিল। আর গাজি মামারে দেখলে কুউ কুউ করি। একটা গানও বান্দসি তারে লইয়া "আমার বউ কাড়িয়া নিলো রে মরার উকিলে....... আমায় উদাসী বানাইয়া গেলো রে মরার উকিলে"
ফাইনাল ট্রাজেডি: একদিন রোজি মামির লগে রাস্তায় দেখা। লগে হের ১ বছরের পুলা। গাজি মামাও আছিলো। রোজি মামি কইলো: বাবু, তুমার মামাদের দেখো। গাজি মামা আমারে ফিসফিসাইয়া কইলো: হায় সেলুকাস্! বাবা কেনো মামা???
অফ টপিক: গাজি মামা এখন বহুত ভালা চাকরি করে। কিন্তু, চান্দে, বাদলে অহনও রোজি রোজি কইয়া চিক্কুর মারে।
No comments:
Post a Comment